ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

 


ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে, আগে জানতে হবে আসলে ড্রাগন ফলটা কি? ড্রাগন ফল হচ্ছে ,এক ধরনের পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি ফল, যা পুষ্টিতে ভরপুর। এইটা একটি বিদেশি ফল হওয়ায় দাম অনেক বেশি ।ফলে,বর্তমানে আমাদের দেশে ব্যাপক আকারে চাষ হয়।

সত্যকার অর্থে, ড্রাগন ফল এর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এন্ড অক্সিডেন্ট, ওমেগা ফাটি এসিড, বিটা করোটিন রয়েছে সুতরাংআমাদের দেশে যতগুলো ফল রয়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ফল হচ্ছেড্রাগন ফল 

পেজ সূচিপত্র: ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা সূচিপত্র দেখে খুব সহজে জেনে নেই

রূপচর্চায় ড্রাগন খোসার উপকারিতা

ড্রাগন ফলের খোসা রূপচর্চার জন্য বেশ উপকারী হতে পারে ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতাএতে আন্টি-অক্সিডেন্ট ভিটামিন সি এবং মিনারের রয়েছে, যা ত্বকের জন্য অনেক উপকারে আসেএটা একটা খুব সহজলভ্য  হওয়ার কারণে বর্তমানে  সকল শ্রেণীর মানুষ এই ফলের উপকারিতা ভোগ থাকেন এই ফলের ভিতরের অংশ ব্ল্যান্ডিং করে খাওয়া যায় এবং ইহার খোসা বিভিন্ন ভাবে রূপচর্চায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে

রূপচর্চার ক্ষেত্রে ড্রাগন খোসা অনেক কার্যকরী হিসেবে কাজ করে, তবে ইহা ব্যবহারের অনেক নিয়ম কানন আছেসঠিক ব্যবহারের কারণে ইহার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তবে অনেকেই আছে এই ফল খেয়ে খোসা ফেলে দেয়, কিন্তু তোরা জানে না যে ফলের খোসার উপকারিতা কি এবং কিভাবে এই ফলের ব্যবহার করতে হয্‌ যদি কেউ সঠিক ব্যবহার জানে তাহলে আর এটা কেউ ফেলে দেবে না

নিম্ন ড্রাগন ফোনের খোসার ব্যবহার দেওয়া হল:
  • ড্রাগন ফলের খোসা মুখের মাক্স হিসেবে কাজ করে, এই ফলের খোসা বিল্ডিং করে মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখতে পারেন ১৫ থেকে ২০ মিনিট এবং পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে যাতে করে ত্বক বেশ উজ্জ্বল ও মসৃণ হবে
  • এই ফলের খোসা ভালো করে শুকিয়ে গুড়া করে নিতে হবে তারপর গোলাপ জল, দই মিশিয়ে মুখে হালকাভাবে মেসেজ করলে  ত্বকের মৃত কোষ দূর হয় ,ফলে ত্বক উজ্জ্বল দেখায়
  • ড্রাগন ফলের খোসার পেস্ট তৈরি করে নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ উজ্জ্বল হয় কালো দাগ দূর করে এবং  পিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে

আরও পড়ুনঃরূপচর্চায় নিম পাতার ব্যবহার

ব্রন ও মেছতা দূর করতে ড্রাগন খোসার গুরুত্ব

অনেকেই জানেনা ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা ,অধিকাংশ লোক ড্রাগন ফল খেয়ে খোসা ফেলে দেয় ,কারণ তারা জানে না ,এই ফলের খোসা রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে থাকে বিশেষ করে
 ব্রন ও মেছতা  দাগ দূর করতে ড্রাগনের খোসার গুরুত্ব ও ভূমিকা অপরিসীম তাই  সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কেননা এই ফল খুব সহজলভ্য হাওয়াই মানুষের কাছে ইহার গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে 
বিশেষ করে লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক বেশি  এই ড্রাগন ফলের ফেসপ্যাক তৈরি করে, মুখে সকাল বিকাল নিয়মিত ব্যবহার করলে ব্রন ও মেছতা দাগ অনেক অংশে কমে যায়  এছাড়াও গর্ভ অবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক  এ সময় ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম রয়েছে, যদি সঠিক নিয়ম অনুসারে প্রত্যেক গর্ভবতী মহিলা এই ফল খায়, তাহলে শরীরের অনেক ভিটামিন ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর হয় 
ব্রন ও মেছতা দাগ দূর করতে যেভাবে ড্রাগন ফলের খোশাকে আমরা ব্যবহার করতে পারিঃ
  • ড্রাগন ফলে খোসা ব্লিন্ডিং করে
  • ড্রাগন ফল সরাসরি সংগ্রহ করে তাৎক্ষণিকভাবে পেস্ট করে
  • ড্রাগণের খোসা শুকিয়ে গুড়া করে পরবর্তীতে ব্যবহার করে
  • ড্রাগন ফলের সাথে  মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারি

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে ড্রাগন খোসার উপকারিতা

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে ড্রাগন খোসা বেশ কাজ করে থাক, ইহাতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ,ভিটামিন সি এবং মিনারেলের জন্য খুবই উপকারী হিসাবে কাজ করে। কিন্তু মানুষ এই ফলের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে জানেনা বলে, এই ফল খেয়ে খোসা ফেলে দিত। বর্তমানে ধারণা পরিবর্তন হয়, মানুষ এখন ড্রাগন ফল খাওয়ার পাশাপাশি খোসাও ব্যবহার করে থাকেন।

ত্বকের উজ্জ্বলতা ও মস্নতা বৃদ্ধিতে এই ড্রাগন ফলের খোসা কিভাবে কাজ করে সে বিশেষ সম্পর্কে এখানে তুলে ধরা হয়েছে। এই ড্রাগন ফলের খোশাকে আমরা সংগ্রহ করে, এবং সেগুলো সুন্দরভাবে কাচের পাত্রে সংগ্রহ করে নিম্নোক্ত উপায়ে আমরা আমাদের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারি। এবং ড্রাগন ফলের পোশাকে আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।
ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা
নিম্নে ড্রাগনের পুষ্টগণের ভূমিকা তুলে ধরা হলোঃ
  • ভিটামিন সি থাকার কারণে ত্বকের কালছে ভাব দূর করে ড্রাগন ড্রাগন ফল
  • এই ফলের কোলাজেন উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি থাকার কারণে ত্বক টান টান ও স্বাস্থ্যবান করে
  •  প্রাকৃতিক ময়চারাইজার করে  ত্বককে শুষ্কতা রাখতে  সাহায্য করে
  • ড্রাগন ফলের খোসা ত্বকেরডার্ক স্পট দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

ত্বকের অমসৃণতা দূর করতে ড্রাগন  খোসার উপকারিতা

ড্রাগন ফলটি বিদেশি ফল হওয়ার কারণে ইহার পরিচিতি প্রথম দিক তেমনটা ছিল না ,বর্তমানে বিদেশ থেকে হস্তান্তরিত হয়ে, বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণে এই ফল চাষ হচ্ছে, যার ফলে মানুষের শরীরের বিভিন্ন ভিটামিন ও অন্যান্য উপাদানের ঘাটতি পূরণসহ ত্বকের অমসৃণতা দূর করতেও এইখোশাকে ব্যবহার করছেন। আগে মানুষ শুধুই ফল খেয়ে খোশাকে আবর্জনা ভেবে ফেলে দিত, কিন্তু বর্তমানে সেগুলো আর ফেলে না দিয়ে মানুষ ব্যবহার করছে।

এই ফলে যেমন রয়েছে, ভিটামিন সি ও মিনারেল তেমনি পাশাপাশি রয়েছে ফলের ভিতরে অনেক পুষ্টিগুণ। কাজেই মানুষ ফলের পুষ্টিগুণের পাশাপাশি এই ফলের পোশাকেও বিভিন্ন চর্মরোগ,দাগ ও ত্বকের  অমসৃণতা দূর করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে গ্রহণ করেছেন। এই ফলের খোসা বিশেষভাবে ব্যবহার করা যায় বলে, মানুষ এখন খুব যত্ন সহকারে এই ফলের খোশাকে যত্ন সহকারে সংগ্রহ করে সেগুলো ব্যবহার করে , ত্বকের উজ্জলতাকে প্রাকৃতিক উপায়ে বৃদ্ধি করে থাকেন।

মানুষ তার দৈনন্দিন জীবনে যেসব বিষয়গুলো মানুষের হাতের কাছে পাওয়া যায্‌ সেগুলোকেই বেশি, গুরুত্ব দিয়ে থাকে ।পূর্বে ড্রাগন ফলের দাম অনেক বেশি ছিল ,বর্তমানে কম কম হওয়ার কারণ্‌ এই ফল খাওয়ার পাশাপাশি খোসাকা ও বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করছেন, বর্তমানে আমরা মানুষ ঘরে বসেই সবকিছু সমাধান চাই , তাই এই ড্রাগন ফলের খোসা খুব সহজলভ্য হওয়ায়, এর মাধ্যমে মানুষ চর্মরোগ ও ত্বকের দাগ দূর করে বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে থাকে।

ড্রাগন ফলের খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করে ইহার ব্যবহার

ড্রাগন ফলের খোসা মানুষের মুখে ব্যবহার করার জন্য ফেসপ্যাক তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যা মানুষের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি সহ মানুষের বিভিন্ন চামড়া শুষ্ক ভাব দূর করে এবং ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধি করে থাকে। শুধু তাই নয় এই খোসা ব্যবহারের ফলে মানুষের শরীরের ত্বকের ভিটামিন জনিত অভাব দূর হয়। কারণ ইহাতে রয়েছে ভিটামিন সি, মিনারেল ও অক্সিডেন্ট।

এই ফেসপ্যাক তৈরি করতে হলে বিভিন্ন উপাদানের প্রয়োজন হয়, সবগুলো উপাদান একত্রিত করে এই ফেসপ্যাক তৈরি করা হয়ে থাকে। এই উপাদানগুলোর মধ্যে রয়েছে ড্রাগনের খোস, মধু এক চাম, দই বা দুধ এক চামচ সবগুলো উপাদান মিশ্রিত করে এই ফেসপ্যাক তৈরি করা হয়।

ফেসপ্যাক তৈরীর পদ্ধতি নিম্নে প্রদত্তঃ
  • খোসা মিহি করে পেস্ট বানাতে হবে
  • পেস্ট এ মধু ও টক দই মিশিয়ে মিশ্রিত করতে হবে
  • মিশ্রিত পেস্ট দাগ কৃত জায়গায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে
  • তবে এই ফেসপ্যাক চোখে ও ঠোঁটের আশেপাশে লাগাবেন না

ত্বকের ভিটামিন সি জনিত সমস্যা দূর করতে এই খোসার ব্যবহার

আমরা প্রায় দেখি শরীরের চামড়ায় কোন না কোন সমস্যা লেগেই থাকে যার ফলে, চুলকানি পাঁচড়া বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়  এবং পরবর্তীতে ত্বকের বিভিন্ন রকমের দাগ ও দেখা দেয়। ত্বকের ভিটামিন-সি সহ এগুলো সমস্যা দূর করতে অবশ্যই ড্রাগন ফলে খোসার গুরুত্ব অপরিসীম।যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে তার বাহ্যিক সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে। যার ফলে ইহার গুণগতমান ও ব্যবহার মানুষের কাছে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মানুষ যদি এই খোসার ব্যবহার সঠিক জানে ,তাহলে মানুষ বিভিন্ন রকম ত্বকের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবে। তাই আমাদের জানা উচিত যে কিভাবে এটাকে আমরা ব্যবহার করব, তবে এটা ব্যবহারের বেশ কিছু সঠিক নিয়ম আছে, সে নিয়ম অনুসারে এটাকে ব্যবহার করতে পারলে ত্বকের ভিটামিন-সি জনিত সমস্যা দূরসহ আরো অন্যান্য চর্ম জাতীয় রোগের সমস্যার সমাধান মিলবে। সুতরাং আমরা ইহাকে ফেলে না দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ব্যবহার করব

মুখের কালচে ভাব দূর করতে ড্রাগন ফলের খোসার ভূমিকা

ড্রাগন ফল একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল হিসাবে, দিনের পর দিন ইহার গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার ফলে মানুষ এই ফলের পুষ্টিগুণ গ্রহণের পাশাপাশি ফলের খোশাকেও, বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করে আসছেন। যা মানুষের বাহিরের আবরণকে সুন্দর করতে সাহায্য করছে। যা একদিকে যেমন মানুষের শরীরের বিভিন্ন ভিটামিনের অভাব দূর করছে অন্যদিকে খোসা  ব্যবহার করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
শুধু তাই নয় মানুষ ব্যবসায়িক ভাবে এই খোশাকে কাজে লাগিয়ে থাকে, এই খোসা সুন্দরভাবে রোদ্রে শুকিয়ে সেগুলো গুঁড়ো করে কাঁচের পাত্র সংগ্রহ করে বাণিজ্যিকভাবে বিক্রয় করা যায় এবং এই গুড়ো বিভিন্ন উপাদানের সাথে মিশ্রিত করে মানুষ ব্যবহার করতে পারে। যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সমস্যা সমাধান করে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই খোসা  একদিকে মানুষ যেমন তার বাণিজ্যিকভাবে অর্থ উপার্জনের জন্য ব্যবহার করছেন,অন্যদিকে মানুষ তার ত্বকজনিত বিভিন্ন সমস্যার  সমাধান করার জন্য ইহা ব্যবহার করে আসছে।

ড্রাগন ফলের শুকনো খোশাকে গুঁড়ো করে ,পরে এর সাথে বিভিন্ন উপাদান মিশ্রিত করে সেগুলো মুখে লাগিয়ে মুখের কালচে ভাব খুব সহজে দূর করা যায়। যেসব উপাদান গুলো মিশ্রিত করতে হব, সেগুলো  হচ্ছে টক দই, অলিভ অয়েল মধু ইত্যাদি।

লেখকের শেষ মন্তব্য

ড্রাগন ফলের খোশাকে আমরা কিভাবে ব্যবহার করতে পারি, তা উপরোক্ত বিষয়ে আমরা সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি। আপনি যদি একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই বিষয়টাকে গুরুত্বসহ করে বিবেচনা করবেন এবং আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এই ধরনের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে প্রতিনিয়ত তুলে ধরে থাকি, যা  দৈনন্দিন জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এতক্ষণ,আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি যদি এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল ও টিপস পেতে চান, তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।কেননা আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখে থাকি। যা আপনার  জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে কাজ করবে।সর্বশেষ আপনার ও আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে ,আজকের মত এখানেই শেষ করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url